জয়ী একাদশ ধরে রাখতে পারা সব সময়ই আদর্শ। কিন্তু সব সময় সেটি পারা যায়
কোথায়! স্টিভ ওয়াহ ও রিকি পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়া একসময় প্রায় একই
একাদশ খেলিয়েছে ম্যাচের পর ম্যাচ। এই অস্ট্রেলিয়ার সেই বিলাসিতার সুযোগ
নেই। ফর্মের টানাপোড়েন তো আছেই। তার চেয়েও বেশি চোটের থাবা। অ্যাডিলেডের
একাদশ ধরে রাখা যায়নি ব্রিসবেনে। মেলবোর্নে গিয়ে আবার বদলে যাচ্ছে একাদশ।
হ্যামস্ট্রিং চোটে মিচেল মার্শ খেলতে পারছেন না। তাঁর বদলি হিসেবে
আলোচনায় ছিলেন এড কাওয়ান ও অ্যাডাম ভোজেস। কিন্তু মার্শের পরিবর্ত নামটি
এল বড় চমক হয়ে—জো বার্নস! বক্সিং ডে টেস্টে বার্নসের ব্যাগি গ্রিন পাওয়া
একরকম নিশ্চিতই।
এবারের শেফিল্ড শিল্ডে এখন পর্যন্ত ৫৪.৮৭ গড়ে ৪৩৯ রান করেছেন বার্নস। তাঁর চেয়েও বেশি রান করেছেন কাওয়ান ও ভোজেস। অস্ট্রেলিয়া দলে জায়গা হারানো কাওয়ান শেফিল্ড শিল্ডে ৫ ম্যাচে ৪ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৫৯০ রান, গড় ৬৫.৫৫। তিন সেঞ্চুরিতে ১০১.৮০ গড়ে ৫০৯ রান ভোজেসের। তবু বার্নসকে বেছে নেওয়ার মূল কারণ, ব্যাটিং অর্ডারে অনেক জায়গায় মানিয়ে নিতে পারার সামর্থ্য। ওপেনিং থেকে শুরু করে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩, ৪, ৫ নম্বরেও সেঞ্চুরি আছে বার্নসের।
গত মাসে গ্যাবায় নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে বার্নসের ১৮৩ রানের ইনিংসটি মাঠে বসেই দেখেছেন দুই নির্বাচক ট্রেভর হন্স ও মার্ক ওয়াহ। কোচ ড্যারেন লেম্যান জানালেন, এসবের সঙ্গে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল বয়সও, ‘জায়গাটা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল বেশ কজনের। একজনকে বেছে নেওয়া সহজ নয় কখনোই। তবে জো কে নেওয়ার বাড়তি সুবিধা হলো ১ থেকে ৬, যেকোনো পজিশনে ব্যাট করতে পারে ও। ফাস্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে দারুণ। শেফিল্ড শিল্ডে গত দুটি মৌসুমেই রান করেছে। অন্য যারা লড়াইয়ে ছিল, ওদের জন্য সিদ্ধান্ত কঠিন। কিন্তু আমরা অপেক্ষাকৃত তরুণকেই বেছে নিয়েছি।’ বার্নসের বয়স ২৫, ওপেনার কাওয়ানের ৩২ আর মিডল অর্ডার ভোজেসের ৩৫।
টেস্ট দলে ডাক পেয়ে নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছিল না বার্নসের, ‘সত্যি বলতে আমি এমন কিছু আশা করিনি। হজম করতেই অনেকটা সময় লেগেছে। অবিশ্বাস্য রোমাঞ্চকর ব্যাপার, বিশেষ করে বছরের এই সময়ে। আকাশে ভাসছি আমি, জীবনের সেরা ক্রিসমাস উপহার। বক্সিং ডেতে মাঠে নামতে তর সইছে না আমার।’
চোট কাটিয়ে একাদশে ফেরার সম্ভাবনা আছে রায়ান হ্যারিসেরও। সে ক্ষেত্রে জায়গা হারাবেন মিচেল স্টার্ক। চোটজর্জর দল বলেই হয়তো আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন শেন ওয়াটসন।
এবারের শেফিল্ড শিল্ডে এখন পর্যন্ত ৫৪.৮৭ গড়ে ৪৩৯ রান করেছেন বার্নস। তাঁর চেয়েও বেশি রান করেছেন কাওয়ান ও ভোজেস। অস্ট্রেলিয়া দলে জায়গা হারানো কাওয়ান শেফিল্ড শিল্ডে ৫ ম্যাচে ৪ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৫৯০ রান, গড় ৬৫.৫৫। তিন সেঞ্চুরিতে ১০১.৮০ গড়ে ৫০৯ রান ভোজেসের। তবু বার্নসকে বেছে নেওয়ার মূল কারণ, ব্যাটিং অর্ডারে অনেক জায়গায় মানিয়ে নিতে পারার সামর্থ্য। ওপেনিং থেকে শুরু করে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩, ৪, ৫ নম্বরেও সেঞ্চুরি আছে বার্নসের।
গত মাসে গ্যাবায় নিউ সাউথ ওয়েলসের বিপক্ষে বার্নসের ১৮৩ রানের ইনিংসটি মাঠে বসেই দেখেছেন দুই নির্বাচক ট্রেভর হন্স ও মার্ক ওয়াহ। কোচ ড্যারেন লেম্যান জানালেন, এসবের সঙ্গে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল বয়সও, ‘জায়গাটা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল বেশ কজনের। একজনকে বেছে নেওয়া সহজ নয় কখনোই। তবে জো কে নেওয়ার বাড়তি সুবিধা হলো ১ থেকে ৬, যেকোনো পজিশনে ব্যাট করতে পারে ও। ফাস্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে দারুণ। শেফিল্ড শিল্ডে গত দুটি মৌসুমেই রান করেছে। অন্য যারা লড়াইয়ে ছিল, ওদের জন্য সিদ্ধান্ত কঠিন। কিন্তু আমরা অপেক্ষাকৃত তরুণকেই বেছে নিয়েছি।’ বার্নসের বয়স ২৫, ওপেনার কাওয়ানের ৩২ আর মিডল অর্ডার ভোজেসের ৩৫।
টেস্ট দলে ডাক পেয়ে নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছিল না বার্নসের, ‘সত্যি বলতে আমি এমন কিছু আশা করিনি। হজম করতেই অনেকটা সময় লেগেছে। অবিশ্বাস্য রোমাঞ্চকর ব্যাপার, বিশেষ করে বছরের এই সময়ে। আকাশে ভাসছি আমি, জীবনের সেরা ক্রিসমাস উপহার। বক্সিং ডেতে মাঠে নামতে তর সইছে না আমার।’
চোট কাটিয়ে একাদশে ফেরার সম্ভাবনা আছে রায়ান হ্যারিসেরও। সে ক্ষেত্রে জায়গা হারাবেন মিচেল স্টার্ক। চোটজর্জর দল বলেই হয়তো আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন শেন ওয়াটসন।
0 comments: